দাঁত তুলতে কিসের ভয়!
তানভীরের
খুব দাঁতে
ব্যথা। ডাক্তারের
কাছে গেলে
ডাক্তার বললেন,
দাঁত তুলতে
হবে। শুনে
তো ভয়েই
তানভীরের আত্মারাম
খাঁচা ছাড়া
হওয়ার যোগাড়।
ও আবার
এইসব অপারেশন
খুব ভয়
পায়। সব
শুনে ডাক্তার
বললেন, তাহলে
আপনি এই
ওষুধটা খেয়ে
নিন, দেখবেন
দাঁত তুলতে
একদম ব্যথা
পাবেন না।
আর সাহসও
যাবে বেড়ে।
শুনে তানভীরও খুব আগ্রহ নিয়ে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার ডাক্তার সাহেব তাকে জিজ্ঞেস করলেন- কি? এখন সাহস পাচ্ছেন তো?!
তানভীর - পাচ্ছি মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!
হি হি...
শুনে তানভীরও খুব আগ্রহ নিয়ে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার ডাক্তার সাহেব তাকে জিজ্ঞেস করলেন- কি? এখন সাহস পাচ্ছেন তো?!
তানভীর - পাচ্ছি মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!
হি হি...
আকবরের ফোন নাম্বার
ইতিহাস
ক্লাশে স্যার
নিশিকে দাঁড়
করালেন- ‘বলো
তো, সম্রাট
আকবর জন্মেছিলেন
কবে?’
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন
ইন্টারভিউ
রেলওয়েতে
চাকরির ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হল। তবে চেয়ারম্যান তাকে
একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন।
চেয়ারম্যান: ধর, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। ট্রেনটা থামানো দরকার। তখন কি করবে তুমি?
ছেলে: লাল নিশান ওড়াব।
চেয়ারম্যান: যদি রাত হয়?
ছেলে: লাল আলো দেখাব।
চেয়ারম্যান: লাল আলো যদি না থাকে?
ছেলে: তাহলে আমার ছোট ভাইকে ডাকব...
চেয়ারম্যান: ছোট ভাইকে! তোমার ছোট ভাই এসে কি করবে?
ছেলে: কিছু করবে না। ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন-অ্যাকসিডেন্ট দেখার
চেয়ারম্যান: ধর, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। ট্রেনটা থামানো দরকার। তখন কি করবে তুমি?
ছেলে: লাল নিশান ওড়াব।
চেয়ারম্যান: যদি রাত হয়?
ছেলে: লাল আলো দেখাব।
চেয়ারম্যান: লাল আলো যদি না থাকে?
ছেলে: তাহলে আমার ছোট ভাইকে ডাকব...
চেয়ারম্যান: ছোট ভাইকে! তোমার ছোট ভাই এসে কি করবে?
ছেলে: কিছু করবে না। ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন-অ্যাকসিডেন্ট দেখার
0 Comments